দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুই প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আবহে হস্তক্ষেপ করলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর মধ্যস্থতায় দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে দাবি তাঁর। শুধু তাই নয়, নিজেকে ‘President of Peace’ অর্থাৎ ‘শান্তির রাষ্ট্রনেতা’ বলেও ঘোষণা করেছেন তিনি।
সাম্প্রতিক সংঘর্ষে অন্তত ৩৫ জন নিহত এবং ২০০ জনের বেশি আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে থাই ও কম্বোডিয়ান কর্মকর্তারা। প্রাচীন সীমান্ত বিবাদের কারণেই এই সংঘর্ষ বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও যুদ্ধবিরতির ঘোষণার পরও গোলাগুলি থামেনি বলে দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।
নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ-এ স্কটল্যান্ড থেকে পোস্ট করে ট্রাম্প লেখেন, “আমি থাইল্যান্ডের অ্যাক্টিং প্রধানমন্ত্রী এবং কাম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে ফোনে বলেছি, যতক্ষণ না যুদ্ধ বন্ধ হচ্ছে, কোনও বাণিজ্য চুক্তি হবে না। এরপর দুই দেশ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে।”
তিনি আরও লেখেন, “আমার নির্দেশে ট্রেড টিম আবার দুই দেশের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা শুরু করছে। মাত্র ছ’মাসেই আমি একের পর এক যুদ্ধ বন্ধ করেছি। আমি গর্বিত, আমি শান্তির প্রেসিডেন্ট!”
উল্লেখ্য, আসিয়ান (ASEAN)-এর বর্তমান সভাপতি এবং মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম এই শান্তি আলোচনার মধ্যস্থতা করেন। মালয়েশিয়ার রাজধানীর কাছেই নিজের বাসভবনে তিনি থাই ও কাম্বোডিয়ান নেতাদের নিয়ে আলোচনা করেন। সেই বৈঠকের পরই আনুষ্ঠানিক যুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসে।
যদিও যুদ্ধবিরতির ঘোষণা হলেও সংঘর্ষ একেবারে থেমে যায়নি। কাম্বোডিয়ার এক শরণার্থী শিবিরের প্রধান মাউন নারা জানান, “ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেও গুলির আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি। এখনও কিছু বলা যাচ্ছে না, রাত গড়িয়ে গেলে বোঝা যাবে।”
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে এক বৈঠকে ট্রাম্প বলেন, “আমি বলেছি, যারা পরস্পরকে মারছে, তাদের সঙ্গে আমি কোনও বাণিজ্য করব না। ট্রেডের মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করলাম।”
বিশ্লেষকদের মতে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আবারও প্রমাণ করলেন— কূটনৈতিক আলোচনার পাশাপাশি তিনি বাণিজ্যকেই একটি কার্যকর অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছেন বিশ্ব রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তারের জন্য।
সাম্প্রতিক সংঘর্ষে অন্তত ৩৫ জন নিহত এবং ২০০ জনের বেশি আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে থাই ও কম্বোডিয়ান কর্মকর্তারা। প্রাচীন সীমান্ত বিবাদের কারণেই এই সংঘর্ষ বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও যুদ্ধবিরতির ঘোষণার পরও গোলাগুলি থামেনি বলে দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।
নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ-এ স্কটল্যান্ড থেকে পোস্ট করে ট্রাম্প লেখেন, “আমি থাইল্যান্ডের অ্যাক্টিং প্রধানমন্ত্রী এবং কাম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে ফোনে বলেছি, যতক্ষণ না যুদ্ধ বন্ধ হচ্ছে, কোনও বাণিজ্য চুক্তি হবে না। এরপর দুই দেশ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে।”
তিনি আরও লেখেন, “আমার নির্দেশে ট্রেড টিম আবার দুই দেশের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা শুরু করছে। মাত্র ছ’মাসেই আমি একের পর এক যুদ্ধ বন্ধ করেছি। আমি গর্বিত, আমি শান্তির প্রেসিডেন্ট!”
উল্লেখ্য, আসিয়ান (ASEAN)-এর বর্তমান সভাপতি এবং মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম এই শান্তি আলোচনার মধ্যস্থতা করেন। মালয়েশিয়ার রাজধানীর কাছেই নিজের বাসভবনে তিনি থাই ও কাম্বোডিয়ান নেতাদের নিয়ে আলোচনা করেন। সেই বৈঠকের পরই আনুষ্ঠানিক যুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসে।
যদিও যুদ্ধবিরতির ঘোষণা হলেও সংঘর্ষ একেবারে থেমে যায়নি। কাম্বোডিয়ার এক শরণার্থী শিবিরের প্রধান মাউন নারা জানান, “ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেও গুলির আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি। এখনও কিছু বলা যাচ্ছে না, রাত গড়িয়ে গেলে বোঝা যাবে।”
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে এক বৈঠকে ট্রাম্প বলেন, “আমি বলেছি, যারা পরস্পরকে মারছে, তাদের সঙ্গে আমি কোনও বাণিজ্য করব না। ট্রেডের মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করলাম।”
বিশ্লেষকদের মতে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আবারও প্রমাণ করলেন— কূটনৈতিক আলোচনার পাশাপাশি তিনি বাণিজ্যকেই একটি কার্যকর অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছেন বিশ্ব রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তারের জন্য।